সর্বশেষ

6/recent/ticker-posts

ক্রাইমসিন কি ও ক্রাইমসিন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব এবং ক্রাইমসিনের নিরাপত্তা

What are the three types of crime scenes?; What are the top 5 types of crimes?; What are the classification of crime scene investigation?; What are the 4 most basic methods of crime scene recording?; What does Every contact leaves a trace mean?; Who said that Every contact leaves a trace?; What does Locard's principle say?;


 ক্রাইমসিন কি ও ক্রাইমসিন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব এবং ক্রাইমসিনের নিরাপত্তা

(১ম পর্ব) 

ক্রাইমসিন(Crime scene)


ক্রাইমসিন বলতে অপরাধ সংঘটনস্থল এবং ওই অপরাধটির সাথে সংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য সাক্ষ্য- প্রমাণাদি থাকতে পারে এমন কোনো স্থানকে বোঝায়। ক্রাইমসিন শব্দটিতে কোনো ব্যক্তি, বাড়ি বা ঘর, গাড়ি বা দূরবর্তী কোনো স্থানও অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। অর্থাৎ অপরাধসংশ্লিষ্ট আলামত, সাক্ষ্য-প্রমাণাদি প্রাপ্তির স্থানসমূহকে ক্রাইমসিন বলা হয়।


উদাহরণস্বরূপ: একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে খুনের ঘটনা ঘটে। এটি অপরাধ সংঘটনের প্রাথমিক স্থান। খুনের ঘটনার স্থান হতে ০১ কিলোমিটার দূরত্বে রাস্তার পার্শ্বে পরিত্যক্ত গাড়িতে রক্তমাখা ছুরি পাওয়া যায়। অপরাধ সংঘটিত হওয়ার সেকেন্ডারি (দ্বিতীয়) ক্রাইমসিন হলো এটি এবং ২.৫ কি.মি. দূরত্বে সন্দিগ্ধদের বাড়ি থেকে রক্তমাখা জামা ও সেন্ডেল উদ্ধার হলো, এটি হলো টারসিয়ারি (তৃতীয়) ক্রাইমসিন। যদিও স্থানসমূহের অবস্থান অপরাধ সংঘটিত হওয়ার প্রাথমিক স্থানের নিকটবর্তী নয়, কিন্তু স্থানসমূহ থেকে সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়ায় অপরাধের সঙ্গে অপরাধীর জড়িত থাকার বিষয়টি সুস্পষ্ট।


A crime scene is any physical scene, anywhere, that may provide potential evidence to an investigator. It may include a person’s body, any type of building, vehicles, places in the open air or objects found at those locations. “Crime scene examination” therefore refers to an examination where forensic or scientific techniques are used to preserve and gather physical evidence of a crime.[Law Enforcement and prosecution,chapter 5,Page-209,United Nations Office on Drugs and Crime]


ক্রাইমসিনের প্রকারভেদ(Types of Crime Scenes)

অপরাধের ধরন অনুসারে ক্রাইমসিন একাধিক হতে পারে। তবে মূলত ০৩ ধরনের ক্রাইমসিনের(Outdoor Crime scene,Indoor Crime scene  এবং Conveyance Crime scene) ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়ে থাকে।



ক্রাইমসিন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব(Importance of crime scene management)


মামলা তদন্তের সাফল্য নির্ভর করে সঠিকভাবে ক্রাইমসিন ব্যবস্থাপনার ওপর। এ ক্ষেত্রে ক্রাইমসিন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব নিম্নরূপ:


(ক) ক্রাইমসিন অপরাধ সংঘটনের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করে।


(খ) ক্রাইমসিন হচ্ছে সর্বাধিক বস্তুগত আলামত প্রাপ্তির উৎসস্থল।


(গ) ক্রাইমসিনে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দেখা বা শোনা সাক্ষীদের উপস্থিতি থাকে।


(ঘ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্য, যেমন: ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ফুটপ্রিন্ট বা ডিএনএ ইত্যাদি পরীক্ষার মাধ্যমে অপরাধীকে শনাক্তকরণ এবং নিরপরাধ ব্যক্তিকে অপরাধের দায় হতে মুক্ত করতে সাহায্য করে।


(ঙ) অপরাধীর মানসিক অবস্থা, অপরাধের প্রকৃতি ও ধরন প্রমাণে সহায়তা করে।


(চ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্য সংঘটিত অপরাধ প্রমাণ করতে পারে অথবা কোনো অপরাধের মূল উপাদানসমূহ প্রতিষ্ঠা করতে পারে। যেমন: ধর্ষণের ক্ষেত্রে, ধর্ষিতার ছেঁড়া কাপড় এবং আঘাতসমূহ ধর্ষিতার আত্মরক্ষার চেষ্টা বা অসম্মতির পর্যাপ্ত প্রমাণ বহন করে।


(ছ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্যের কারণে অপরাধীকে ভিকটিম বা ক্রাইমসিনের সাথে সংশ্লিষ্ট বলে দেখানো সম্ভব। উদাহরণ: সন্দেহভাজন ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র অথবা তার শরীরের কোনো স্থানে ভিকটিমের চুল।


(জ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্যের সাহায্যে অপরাধের সঙ্গে ব্যক্তির সংযোগ স্থাপিত হতে পারে। উদাহরণ: অপরাধ সংঘটিত হওয়ার স্থানে আঙুলের ছাপ পাওয়া গেছে এবং এর ফলে পরবর্তীতে ব্যক্তিকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে।


(ঝ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্য কোনো নিরপরাধ ব্যক্তিকে দায়মুক্ত করতে পারে। উদাহরণ: কথিত ধর্ষণের ক্ষেত্রে, সংগৃহীত আলামতসমূহের ডিএনএ পরীক্ষা করার মাধ্যমে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তি অভিযোগ থেকে মুক্ত হয়ে যেতে পারে।


(ঞ) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্যের সাহায্যে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির সাক্ষ্য দৃঢ় হতে পারে।


উদাহরণ: কথিত আঘাতের ক্ষেত্রে, সন্দেহভাজন ব্যক্তির আঙুলের গাঁটের সাধারণ আঘাতের ফলে ভিকটিমের দাবি প্রতিষ্ঠিত হতে পারে যে, তাকে ঘুষি মারা হয়েছিল।


(ট) ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত বস্তুগত সাক্ষ্যের মুখোমুখি হলে একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তি স্বীকারোক্তি প্রদান করতে পারে। উদাহরণ: সন্দেহভাজন ব্যক্তির নিকট থেকে চুরি হয়ে যাওয়া সম্পত্তি উদ্ধার।


(ঠ) প্রত্যক্ষদর্শীর সাক্ষ্যের তুলনায় বস্তুগত সাক্ষ্য বেশি নির্ভরযোগ্য। সহিংস অথবা কঠিন পরিস্থিতিতে পর্যবেক্ষণ যথাযথ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।


ক্রাইমসিনের নিরাপত্তা(Security of crime scene)


বিজ্ঞানভিত্তিক তদন্তে ক্রাইমসিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে কারণে আমরা ক্রাইমসিন সংরক্ষণ করি তা হলো, এর ফলে প্রাপ্ত সকল সাক্ষ্য-প্রমাণ, প্রকৃত অবস্থান ও অবস্থাতে পাওয়া যেতে পারে, যা আমাদেরকে ঘটনার রহস্য উদ্‌ঘাটন করার ব্যাপারে এবং অপরাধটি কে সংঘটিত করেছে তা নির্ণয় করতে সহায়তা প্রদান করতে পারে।


প্রতিটি সংস্পর্শেরই চিহ্ন থেকে যায়(Every contact leaves a trace)


ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ আলামত হিসেবে পরবর্তীতে আদালতে ব্যবহার করে অপরাধের সঙ্গে দোষী ব্যক্তির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যেতে পারে। এ জন্য ক্রাইমসিনে প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ প্রকৃত অবস্থাতে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য ফরেনসিক বিজ্ঞানের pioneer, এডমন্ড লোকার্ড (Edmond Locard) বলেছেন যে, ‘Every contact leaves a trace’(প্রতিটি সংস্পর্শেরই চিহ্ন থেকে যায়) যা মূলত ফরেনসিক বিজ্ঞানের একটি  নীতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


যখনই কোনো বস্তু অপর কোনো বস্তুর সংস্পর্শে আসে তখনই কোনো না কোনো চিহ্ন পেছনে থেকে যায়। অপরাধের চিহ্নটি আঙুলের ছাপ, পদচিহ্ন অথবা এমন কিছু হতে পারে যার ফলে অপরাধের সঙ্গে অপরাধীর সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ করা যায়।


প্রথম সাড়াদানকারীর (First Responder) দায়িত্ব


যে পুলিশ অফিসার প্রথম ক্রাইমসিনে উপস্থিত হয়ে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, তিনিই প্রথম সাড়াদানকারী। ক্রাইমসিন নিরাপত্তা বিধানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বস্তুগত সাক্ষ্যসমূহ ন্যূনতম দূষণের হাত থেকে রক্ষা করা এবং যথাযথভাবে সংরক্ষণ করা। একটা ঘটনার প্রাথমিক সাড়াদানের বিষয়টি যথাসম্ভব দ্রুত এবং পদ্ধতিগতভাবে ত্রুটিমুক্ত হতে হবে। প্রথম সাড়াদানকারী কর্মকর্তা অপরাধস্থলে পৌঁছানোর পর তিনি প্রাথমিকভাবে মূল্যায়ন করে ক্রাইমসিনের প্রকৃতি নির্ধারণ করবেন।


প্রাথমিক সাড়াদানকারী অফিসার (পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে) অত্যন্ত দ্রুততার সাথে সার্বিক সতর্কতা অবলম্বনপূর্বক অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি, গাড়ি, ঘটনা, সম্ভাব্য বস্তুগত সাক্ষ্যসমূহ এবং পরিবেশগত অবস্থা বিবেচনা করে ক্রাইমসিনে প্রবেশ করবেন। প্রাথমিকভাবে নিয়োজিত কর্মকর্তাকে নিম্নোক্ত বিষয়সমূহ লক্ষ্য করতে হবে—


(ক) প্রথম সাড়াদানকারী অফিসারের প্রধান কাজ হলো যথাসম্ভব দ্রুত ঘটনাস্থলে গমন, ক্রাইমসিনের চারদিকে তাৎক্ষণিকভাবে বেষ্টনী তৈরি করে ক্রাইমসিনের ভেতরে থাকা আলামতসমূহ যেটি যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় সংরক্ষণ করা।


(খ) অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহ লিপিবদ্ধ করা (যেমন: ঘটনার তারিখ, সময়, ভিকটিম/সন্দিগ্ধদের অবস্থান, নাম, ঠিকানা, আলামতের বর্ণনা ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়াদি)।


(গ) ক্রাইমসিনের যেকোনো পরিত্যক্ত বস্তু বা আলামত সম্পর্কে সতর্কতা।


(ঘ) অপরাধের চিহ্নসমূহ সতর্কতার সাথে অনুসন্ধান করা এবং সম্পূর্ণ এলাকাকে (যেখানে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে) পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করা এবং ক্রাইমসিনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সকল তথ্যসমূহ যদি থাকে, সেগুলো লিপিবদ্ধ করা।


(ঙ) প্রাথমিক পর্যবেক্ষণসমূহ (দেখা, শোনা, গন্ধ) বিশ্লেষণপূর্বক সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কর্মপন্থা নির্ধারণ করা।


(চ) নিজ নিজ নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বোচ্চ সজাগ ও যত্নবান থাকতে হবে এবং মনে রাখতে হবে, অপরাধ সংঘটনের সমাপ্তি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত অপরাধটি সংঘটিত হচ্ছে।


(ছ) অন্য কোনোভাবে মূল্যায়ন এবং নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ঘটনাস্থলকে ক্রাইমসিন হিসেবে চিহ্নিত করতে হবে।


(জ) ক্রাইমসিন এন্ট্রিলগের কার্যক্রম শুরু করা।


(ঝ) ক্রাইমসিনে যেকোনো ব্যক্তি বা গাড়ি যার সাথে ঘটনার যোগসূত্র থাকতে পারে তার সম্পর্কে সতর্ক থাকা।

প্রাথমিক দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাকে অবশ্যই পর্যবেক্ষক হিসেবে অপরাধ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সর্বাধিক গুরুত্ব সহকারে কাজ করতে হবে।


ক্রাইমসিনের নিরাপত্তা প্রণালি


(ক) ক্রাইমসিনে নিরাপত্তা এবং ক্রাইমসিন-সংশ্লিষ্ট সকলের শারীরিক নিরাপত্তা ও সুস্থতা নিশ্চিত করা প্রথম সাড়াদানকারী কর্মকর্তার অন্যতম প্রাথমিক দায়িত্ব।


(খ) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো বিপজ্জনক ব্যক্তি বা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থাকে চিহ্নিত করে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।


(গ) অন্যান্য তদন্তকারী কর্তৃপক্ষের প্রতি হুমকি হতে পারে এমন কিছু না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করা। অপরাধ তদন্তের সাথে সংশ্লিষ্ট যেকোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে উক্ত এলাকার শব্দ অথবা গন্ধ স্ক্যান করে তাদের নিরাপদ করতে হবে (যেমন: ক্ষতিকারক পদার্থসমূহের দিকে নজর দিতে হবে)। যদি তদন্ত এলাকায় কোনো গোপন ড্রাগ ল্যাবরেটরি, অন্য কোনো জীবনবিধ্বংসী জীবাণু, বিস্ফোরক এবং রাসায়নিক পদার্থ থাকে, সে ক্ষেত্রে ক্রাইমসিনে প্রবেশের পূর্বে এসব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানকে সংবাদ দিতে হবে।


(ঘ) অপরাধের শিকার ব্যক্তি/ব্যক্তিবর্গ, সাক্ষী এবং ক্রাইমসিন-সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দিয়ে একটি কর্মপন্থা তৈরি করতে হবে।


(ঙ) ক্রাইমসিন টিম তদন্তকারী অফিসারকে উল্লিখিত বিষয়াদি সম্পর্কে অবহিত করবে এবং প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা প্রদান করবে।


জরুরি অবস্থায় করণীয় কার্যসমূহ


বিপজ্জনক যেকোনো অবস্থা বা ব্যক্তিবর্গকে নিয়ন্ত্রণের প্রাথমিক পদক্ষেপ হচ্ছে আহত ব্যক্তির চিকিৎসার দিকে নজর দেয়া। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই অপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট আলামতসমূহের যথাসম্ভব কম দূষণ নিশ্চিত করা।


(ক) আহত ব্যক্তি জীবিত থাকলে তার চিকিৎসার ধরন নিরূপণ করে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।


(খ) সম্ভব হলে চিকিৎসক তলব করা।


(গ) চিকিৎসককে আহত ব্যক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত অবহিত করা এবং ক্রাইমসিনে যাতে কোনো দূষণ, পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংযোজন ও বিয়োজন না হয় সে ব্যাপারে সচেতন করা।


(ঘ) চিকিৎসক আসার সাথে সাথে তার নাম, ঠিকানা, পদমর্যাদা, টেলিফোন নম্বর এন্ট্রিলগে লিপিবদ্ধ করা এবং আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে যেখানে চিকিৎসা দেয়া হবে তার সুযোগ-সুবিধা নিরূপণ করা।


(ঙ) যদি আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তির মারা যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তবে 'Dying declaration' বা 'মৃত্যুকালীন জবানবন্দি' নেয়ার ব্যবস্থা করা।


(চ) ঘটনাস্থলে ভিকটিম, সন্দেহজনক ব্যক্তি ও সাক্ষীদের বক্তব্য/মন্তব্য লিপিবদ্ধ করা।


(ছ) যদি আঘাতপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে কোনো চিকিৎসালয়ে পাঠানো হয় তবে অবশ্যই একজন আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তার সাথে থাকা বাঞ্ছনীয়, যাতে অপরাধের সাথে সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য লিপিবদ্ধ করা এবং সাক্ষ্য সংরক্ষণ করা যায়।


(জ) সম্ভব হলে তাৎক্ষণিক অডিও/ভিডিও/ছবি সংগ্রহ করা।


sources: 

    1. অপরাধ তদন্ত নির্দেশিকা:বাংলাদেশ পুলিশ

    2. www.unodc.org

    3. Internet based sources..

Post a Comment

0 Comments