সর্বশেষ

6/recent/ticker-posts

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, Bar Council পরীক্ষার (অ্যাডভোকেট তালিকাভূক্তির পরীক্ষা) সিলেবাস অনুযায়ী The Code of Criminal Procedure, 1898/CrPC of BD(ফৌজদারী কার্যবিধি) এর শুধুমাত্র নির্ধারিত ধারাগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

বার কাউন্সিল পরীক্ষা প্রস্তুতি; আইনজীবী তালিকাভুক্তি;


বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, Bar Council পরীক্ষার (অ্যাডভোকেট তালিকাভূক্তির পরীক্ষা) সিলেবাস অনুযায়ী The Code of Criminal Procedure, 1898/CrPC of BD(ফৌজদারী কার্যবিধি) এর শুধুমাত্র নির্ধারিত ধারাগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা

ধারা-৪ [সংজ্ঞাসমূহ (Definitions)]


ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা-৪(১) বিষয়বস্তু অথবা প্রসঙ্গ হতে ভিন্ন অভিপ্রায় প্রতীয়মান না হলে এই বিধিতে নিম্নলিখিত শব্দ এবং অভিব্যক্তির নিম্নলিখিত অর্থ হবে—


৪(১)(ক)[অ্যাডভোকেট (advocate)] কোন আদালতের কার্যক্রম প্রসঙ্গে "এডভোকেট" অর্থ বলবত আইন অনুযায়ী এইরূপ যেকোন আদালতে আইন ব্যবসা করতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত এডভোকেট বা মোক্তার এবং এইরূপ কার্যক্রমে আদালতের অনুমতিক্রমে নিযুক্ত অন্য যেকোন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করবে।


প্রাসঙ্গিক কথা: অ্যাডভোকেট বলতে তিন শ্রেণীর লোককে বুঝায়-


  • বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনারস অ্যান্ড বার কাউন্সিল অর্ডার, ১৯৭২ আদেশের বিধানের অধীনে তালিকাভুক্ত একজন উকিল যারা এডভোকেট নামে পরিচিত। একজন অ্যাডভোকেটের বার কাউন্সিলের সনদ থাকা আবশ্যক।
  • সেই সকল মোক্তার যাঁরা আইন দ্বারা আদালতে প্র্যাকটিস করার অধিকারপ্রাপ্ত হয়েছেন।
  •  আদালতের অনুমতি নিয়ে কোন বিশেষ মামলায় যেকোন ব্যক্তিকে কাজ করার জন্য নিযুক্ত করা যায়, এরা তৃতীয় শ্রেণীতে পড়েন।


৪(১)(ক-ক)[অ্যাটর্নি জেনারেল (Attorney General)] “এটর্নি জেনারেল" অর্থ বাংলাদেশের জন্য নিযুক্ত এটর্নি জেনারেল, এবং বাংলাদেশের অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল, ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অথবা সহকারী এটর্নি জেনারেল অথবা সরকারি এডভোকেট অথবা বিভিন্ন সময়ে সরকার কর্তৃক নিযুক্ত এইরূপ দায়িত্ব পালনের জন্য নিযুক্ত অফিসারকে অন্তর্ভুক্ত করবে।


প্রাসঙ্গিক কথা:

  • এটর্নি জেনারেল বলতে শুধু এটর্নি জেনারেল বুঝায় না, বুঝায় এডিশনালকে, ডেপুটিকে, এসিস্ট্যান্টকে, গভর্ণমেন্ট এডভোকেটকে এবং সরকার কর্তৃক নিয়োজিত অন্য ব্যক্তিকে।
  • অ্যাটর্নি জেনারেল হল বাংলাদেশ সরকারের প্রধান ও মুখ্য আইন পরামর্শক এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টে সরকারের প্রাথমিক আইনজীবী। অ্যাটর্নি জেনারেল সাধারণত সম্মানিত জেষ্ঠ আইনানুজ্ঞদের মধ্য থেকে সরকার কর্তৃক নিয়োগ প্রাপ্ত হন। 
  • গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ৬৪ ধারা অনুযায়ী কোন ব্যাক্তিকে রাষ্ট্রপতি তাহার স্বনির্ধারিত শর্ত মোতাবেক এটর্নি জেনারেল নিযুক্ত করবেন।



৪(১)(খ)[জামিনযোগ্য অপরাধ (bailable offence)] “জামিনযোগ্য অপরাধ” অর্থ সেই সমস্ত অপরাধ যা দ্বিতীয় তফসিলে জামিনযোগ্য বলে দেখানো হয়েছে অথবা যা বর্তমানে বলবত কোন আইন দ্বারা জামিনযোগ্য করা হয়েছে ; এবং “জামিনের অযোগ্য অপরাধ” বলতে অন্য যেকোন অপরাধ বুঝাবে।


প্রাসঙ্গিক কথা: আলোচ্য আইনের দ্বিতীয় তফসিলে কোন অপরাধ জামিনযোগ্য এবং কোন অপরাধ জামিনযোগ্য নয় তা নির্দেশিত হয়েছে। আলোচ্য আইন ছাড়া অন্য আইনেও এই বিষয়ে বিধান পাওয়া যায়।


৪(১)(গ)[অভিযোগ (charge)]"চার্জ” একাধিক দফা সম্বলিত চার্জের যেকোন দফার অন্তর্ভুক্ত হবে।


প্রাসঙ্গিক কথা: চার্জ বলতে অভিযোগের সারমর্ম বুঝায়। কোন স্থানে এবং সময়ে আসামী কি অপরাধ করেছে, সে কথা চার্জে বলা হয়।


 ৪(১)(ঘ)বাতিল।


৪(১)(ঙ)[রাষ্ট্রের কেরানি (Clerk of the state)] এই আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় করণিককে প্রদত্ত কার্য সম্পাদনের জন্য প্রধান বিচারপতি কর্তৃক বিশেষভাবে নিযুক্ত যেকোন অফিসার ও রাষ্ট্রীয় কেরানী অন্তর্ভুক্ত হবে। 


৪(১)(চ)[আমলযোগ্য অপরাধ ও আমলযোগ্য মামলা (Cognizable offence and cognizable case)] “আমলযোগ্য অপরাধ” ও “আমলযোগ্য মামলা" অর্থ সেই সমস্ত অপরাধ ও মামলা, যাতে দ্বিতীয় তফসিল অথবা বর্তমানে বলবত যেকোন আইন অনুসারে কোন পুলিশ অফিসার বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার করিতে পারেন।


প্রাসঙ্গিক কথা:

সাধারণত গুরুতর অপরাধগুলো (খুন, ডাকাতি, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, চুরি, জালিয়াতি প্রভৃতি) আমলযোগ্য অপরাধ।  

লঘু অপরাধগুলো সাধারণত আমলযোগ্য অপরাধ নয়। যে অপরাধ আমলযোগ্য নয়, সে অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে পুলিশ বিনা-ওয়ারেন্টে গ্রেফতার করতে পারে না।

যেক্ষেত্রে সন্তোষজনকভাবে কিছু শর্ত পূরণ হওয়া সাপেক্ষে গ্রেফতার করা যায়, তেমন অপরাধকে 'আমলযোগ্য অপরাধ’ বলা যায় না। কেননা গ্রেফতারের ক্ষমতা অবশ্যই শর্তহীন হতে হবে।




৪(১)(ছ) বাতিল।


৪(১)(জ)[নালিশ (Complaint)] "নালিশ" অর্থ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক এই আইন অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্দেশ্যে তাঁর নিকট মৌখিক অথবা লিখিতভাবে এই মর্মে অভিযোগ করা যে, জ্ঞাত অথবা অজ্ঞাত কোন ব্যক্তি একটি অপরাধ করেছে, কিন্তু  এতে পুলিশ অফিসারের রিপোর্ট অন্তর্ভুক্ত হবে না।


প্রাসঙ্গিক কথা:

  • দেওয়ানী আদালতে যাকে আরজি বলা হয়, ফৌজদারী আদালতে তাকে নালিশ বলা হয়।
  • নালিশের মধ্যে অভিযোগও আছে; অভিযোগ লিখিত বা মৌখিক হতে পারে।
  • নালিশের অভিযোগে বলা থাকে যে কোন ব্যক্তি অপরাধ করেছে; সেই ব্যক্তি পরিচিত কিংবা অপরিচিত হতে পারে। নালিশ করতে হয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এই উদ্দেশ্যে যে, তিনি উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
  • নালিশ দায়েরে বিলম্বের প্রশ্ন রায় ঘোষণার সময় পরিস্থিতির বিবেচনায় নেয়া যেতে পারে, কিন্তু শুধু এই কারণে নালিশ খারিজ করা যায় না।



৪(১)(জ-জ)[দায়রা আদালত (Court of Session)] মহানগর দায়রা আদালত “দায়রা আদালত”-এর অন্তর্ভুক্ত হইবে।


৪(১)(ঝ) বাতিল।


৪(১)(ঞ) “হাইকোর্ট বিভাগ" অর্থ ফৌজদারী আপীল অথবা রিভিশনের জন্য সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।


৪(১)(ট)[অনুসন্ধান (Inquiry)]“ইনকোয়ারী" (অনুসন্ধান) অর্থ এই আইন অনুসারে কোন ম্যাজিস্ট্রেট অথবা আদালত কর্তৃক পরিচালিত বিচার ব্যতীত সমস্ত ইনকোয়ারী।


প্রাসঙ্গিক কথা:

  • ইনকোয়ারী, তদন্ত, বিচারিক কার্যক্রম ঃ বিচারের আগে ম্যাজিস্ট্রেট বিষয়টি জানার এবং বুঝার জন্য যে অনুসন্ধান কাজ চালান তাকে ইনকোয়ারী বলা হয়। 
  • ইনকোয়ারী : ইনকোয়ারী অবশ্যই ম্যাজিস্ট্রেট অথবা আদালত কর্তৃক সম্পন্ন হতে হবে। পক্ষান্তরে একটি তদন্ত পুলিশ অফিসার কিংবা ম্যাজিস্ট্রেট বা আদালত ছাড়া অন্য কোন ব্যক্তি দ্বারা পরিচালিত হবে।
  • অপরাধের সংবাদ পাবার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করেন,সন্দেহযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেন, আলামত সীজ করেন ; এসব কাজকে তদন্ত বলে। আদালতে কেস আসার পর সাক্ষ্য-প্রমাণ নিয়ে বিচারক আসামীকে দণ্ড দেন বা খালাস দেন; এই কাজকেই বিচারিক কার্যক্রম বলে।


৪(১)(ঠ)[তদন্ত (Investigation)]“তদন্ত" অর্থ সাক্ষ্য-প্রমাণ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে কোন পুলিশ অফিসার অথবা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অপর কোন ব্যক্তি (ম্যাজিস্ট্রেট নয়) কর্তৃক পরিচালিত সমস্ত কার্যক্রম।


৪(১)(ড)[বিচারিক কার্যক্রম (Judicial proceeding)]“বিচার বিভাগীয় কার্যক্রম” সেই সমস্ত কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত হবে যাতে আইনসঙ্গতভাবে শপথপূর্বক সাক্ষ্য গ্রহণ করা যেতে পারে। 


৪(১)(ঢ)[আমল অযোগ্য অপরাধ ও আমল অযোগ্য মামলা (Non-cognizable offence and non-cognizable case)] "আমলের অযোগ্য অপরাধ” ও “আমলের অযোগ্য মামলা” অর্থ সেই সমস্ত অপরাধ ও মামলা যেই সমস্ত ক্ষেত্রে পুলিশ অফিসার ওয়ারেন্ট ব্যতীত গ্রেফতার করিতে পারেন না।


৪(১)(ণ)[অপরাধ (Offence)] "অপরাধ” অর্থ সেই সমস্ত কার্য অথবা কার্য-বিরতি যাহা বর্তমানে বলবত কোন আইনে শাস্তিযোগ্য। ইহাতে সেই সমস্ত কার্যও অন্তর্ভুক্ত হইবে, যে সম্পর্কে ১৯৭১ সালের গবাদিপশুর বেআইনি প্রবেশ আইনের ২০ ধারা অনুসারে অভিযোগ দায়ের করা যাইতে পারে।


৪(১)(ত)[থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (Officer in charge of a police station)] “থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার" অর্থ সেই সকল অফিসারকেও অন্তর্ভুক্ত করবে, যারা কনস্টেবল পদের উপরে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসারের অব্যবহিত নিচে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসারের অনুপস্থিতি, অসুস্থতা অথবা অন্য কোন কারণে তিনি তাঁর কার্য সম্পাদন করতে না পারলে, তাহার স্থলে থানায় উপস্থিত থাকেন; অথবা সরকার নির্দেশ দিলে উপস্থিত অন্য যেকোন পুলিশ অফিসারকেও বুঝাবে।

প্রাসঙ্গিক কথা:

  • অফিসার ইন চার্জ” (Officer in Charge)ওসি বা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হচ্ছেন থানার প্রধান কর্মকর্তা যিনিএকজন প্রথম শ্রেণীর-নন ক্যাডার গেজেটেড কর্মকর্তা। তার পদমর্যাদা প্রথম শ্রেণীর যেকোনো বিসিএস কর্মকর্তার থেকে নিচে। এই ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন পুলিশ পরিদর্শক বা পুলিশ ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কর্মকর্তারা। এছাড়া থানাতে পরিদর্শক (তদন্ত), পরিদর্শক (অপারেশন) নামেও পদবী রয়েছে।
  • পুলিশের কর্মকান্ডের আইনগত ভিত্তি হলো ফৌজদারী কার্যবিধি। ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ সালের ধারা ০৪(১)(পি) অনুসারে - থানায় কর্মরত এবং যে কোন প্রয়োজনের তাগিদে উপস্থিত সর্বোচ্চ পদের কর্মকর্তাকে অফিসার ইন চার্জ বলা হয়। তবে, কনষ্টেবল পদের পুলিশ সদস্যরা এই বিধান অনুসারে অফিসার ইন চার্জের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন না। বর্তমানে ইন্সপেক্টর (নিরস্ত্র) পদের কর্মকর্তাগণ অফিসার ইন চার্জ হিসেবে থানাসমুহে পদায়িত হন। একটা সময়ে সাব ইন্সপেক্টর পদের কর্মকর্তাগণ অফিসার ইন চার্জের দায়িত্ব পালন করতেন। অর্থাৎ, সরকার অফিসার ইন চার্জ পদে কোন কর্মকর্তাকে থানায় পদায়ন করবে, সেটা নির্ধারণের ক্ষমতাপ্রাপ্ত। ফৌজদারী কর্যবিধির ১৫৮ ধারা অনুসারে
  • সংশ্লিষ্ট সার্কেল অফিসার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, পুলিশ সুপার বা উর্ধতন অন্য কর্মকর্তা অফিসার ইন চার্জের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন।



৪(১)(থ)[স্থান (Place)] স্থান"-এর মধ্যে বাড়ি, দালান, তাঁবু ও নৌযান এর অন্তর্ভুক্ত হবে।


৪(১)(দ) বাতিল।


৪(১)(ধ)[থানা Police-station)] “থানা” অর্থ সরকার কর্তৃক সাধারণভাবে অথবা বিশেষভাবে থানা বলিয়া ঘোষিত কোন ঘাঁটি অথবা স্থান এবং সরকার কর্তৃক এই প্রসঙ্গে নির্ধারিত কোন স্থানীয় এলাকাও এর অন্তর্ভুক্ত।


৪(১)(ন)[পাবলিক প্রসিকিউটর (Public Prosecutor]“পাবলিক প্রসিকিউটর” অর্থ এই আইনের ৪৯২ ধারা অনুসারে নিযুক্ত যেকোন ব্যক্তি এবং পাবলিক প্রসিকিউটরের নির্দেশক্রমে কার্যরত ব্যক্তি এর অন্তর্ভুক্ত হবে।


৪(১)(প)[উপজেলা Upazila]“উপজেলা” অর্থ উপজেলা পরিষদ আইন, ১৯৯৮ (১৯৯৮ সনের ২৪ নং আইন)-এ নির্দেশিত সংজ্ঞানুসারে গঠিত উপজেলা। (২০০৯ সালের ৩২নং আইন দ্বারা সন্নিবেশিত) 


৪(১)(ফ)বাতিল।


৪(১)(ব)বাতিল।



আরো জানুন-

  • Complaint বলতে বোঝায়– জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট দায়েরকৃত অভিযোগ।
  • আমল অযোগ্য অপরাধ (Non-cognizable offence)–মানহানি
  • নালিশ করতে হয় কার নিকট– ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট
  • পুলিশ আসামীকে গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে— আমলযোগ্য অপরাধ (Congnizable offence)ক্ষেত্রে।
  • অনুসন্ধান (Inquiry) করতে পারেন—ম্যাজিস্ট্রেট এবংআদালত
  •  তদন্ত (Investigation) কে করতে পারেন—পুলিশ অফিসার




উৎসসমূহ

 ১। ফৌজদারী কার্যবিধির ভাষ্য : গাজী শামছুর রহমান

 ২।ফৌজদারী কার্যবিধি : আনসার আলী খান


Post a Comment

0 Comments