জীবন, স্বাধীনতা ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োজন।(The right of private defence is necessary for the protection of life and liberty and property.)[১] এক্ষেত্রে প্রতিটি নাগরিকের জান-মাল রক্ষা করা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব কিন্তু সাধারণত রাষ্ট্র নাগরিকদের প্রতিটি কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করতে পারে না। নাগরিকদের জীবন বা সম্পদ বিপদে পড়লে রাষ্ট্র তাৎক্ষণিকভাবে কোন নাগরিককে সরাসরি সাহায্য করতে পারে না। এমন পরিস্থিতিতে যে কোন ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যক্তির নিজের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা করার জন্য বাংলাদেশ দণ্ডবিধি-১৮৬০ আইনের মাধ্যমে 'ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা' ধারণাটি স্বীকৃত হয়েছে। তেমনিভাবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ ধারাতে ‘আইনানুযায়ী ব্যতীত জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতা হইতে কোন ব্যক্তিকে বঞ্চিত করা যাইবে না।’[২] -মর্মে নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার(Right of Private Defence)
কোন ব্যক্তির অন্যায় আক্রমণ থেকে অন্য কোন ব্যক্তি তাঁর নিজের শরীর বা সম্পত্তিকে রক্ষার্থে দন্ডবিধির ৯৯ ধারায় আরোপিত নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে, বিপদের আশঙ্কা রয়েছে এমন অবস্থায় আইন দ্বারা স্বীকৃত যে আত্মরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে তাকে আত্মরক্ষার অধিকার (Right of Private Defence) বলা হয়। দন্ডবিধিতে বলা আছে যে, ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রে কোন কিছুই অপরাধ নয়। আত্মরক্ষা বা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার জন্য অর্থাৎ নিজের দেহ বা সম্পত্তির অন্যের আক্রমণ থেকে রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কাজ অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। আত্মরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় কাজ ফৌজদারি দায় বহির্ভূত হিসেবে গণ্য।[দন্ডবিধির ৯৬ ধারা ও ৯৭ ধারা]
যখন কোন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তির দেহের উপর বা সম্পত্তির উপর আক্রমণ চালায় তখন আক্রান্ত ব্যক্তি আক্রমণকারীর বিরুদ্ধে অগ্রসর হতে পারে।শান্তার দুর্বল নিরীহ মেষ শাবক এর মত আক্রমণের সময় সবকিছু মেনে নিতে আদেশ দেয় না। আইন তাকে নির্দেশ দেন যে আক্রমণকারীকে রুখে দেওয়ার জন্য সবকিছু করতে পারে। আক্রমণ টাকা পাওয়ার জন্য প্রতি আক্রমণ করার অধিকার তার আছে। [AIR 1953 Allahabad 338]
কিন্তু উদ্ভূত এমন কোনো পরিস্থিতি যেখানে কোনো বিপদের আশঙ্কা না হয় সেখানে আত্মরক্ষার দাবি সমর্থন যোগ্য নয়। ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা আইন দুটি ভিন্ন নীতির উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। যথা:-
১। প্রতিটি ব্যক্তি তাঁর নিজের ও তাঁর সম্পত্তি এবং অন্য ব্যক্তি ও তাঁর/তাঁদের সম্পত্তির ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার রয়েছে।
২। যেখানে অভিযুক্ত ব্যক্তি নিজেই আক্রমণাত্মক পক্ষ, সেখানে ব্যক্তিগত আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার নেই।
দন্ডবিধি-১৮৬০ আইনের ৯৬-১০৬ ধারা পর্যন্ত কোন ব্যক্তির আত্মরক্ষার অধিকার (the Right of the Private Defence) বা ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার নিয়ে বিধান বর্ণিত রয়েছে।
আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রসমূহ(Right of private defence of the body and of property)
দন্ডবিধি আইনের ৯৭ ধারা অনুযায়ী ৯৯ ধারার সাধারণ ব্যতিক্রম সাপেক্ষে নিম্নোক্ত দুটি ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায়-
১।প্রত্যেক ব্যক্তি তার নিজের ও অন্যের দেহ রক্ষার্থে
আত্মরক্ষা শুধু নিজের দেহ নয় বরং অপরের দেহ রক্ষা করার অধিকার দিয়েছে। [AIR 1993 Rangoon]। তবে কেবমাত্র কোন হুমকি যা কার্যে পরিণত হয় নাই এবং পরবর্তীতে তা পরিত্যাগ করা হলে উক্ত পরিস্থিতিতে আসামি কর্তৃক আক্রমণ করা সমর্থিত হবে না। [AIR 1952(Odisha) 37]
২। নিজের সম্পত্তি এবং অপর সম্পত্তি রক্ষার্থে
ব্যক্তিগত সম্পত্তি রক্ষার অধিকার প্রত্যেক ব্যক্তির রয়েছে। প্রত্যেকে তার সম্পত্তি এবং অপরের সম্পত্তি (স্থাবর ও অস্থাবর) চুরি (theft), দস্যুতা (robbery), অনিষ্ট সাধন(mischief),অপরাধজনক অনধিকার প্রবেশ(criminal trespass) ঠেকাতে আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। জমি জবরদখল করে আসছেন সেই ব্যক্তি তার দখল করার অধিকার প্রয়োজনে তিনি বল প্রয়োগ করতে পারবেন।[AIR 1946 (Pat) 251] কিন্তু যে ব্যক্তি কোনো সম্পত্তির মালিক নন কিংবা কোনো সম্পত্তি তার দখলে নেই সেই ব্যক্তি আত্মরক্ষার অধিকার নন।
উপরে উল্লেখিত দুটি ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায়।
আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগে কখন মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায় (When the right of private defence of the body extends to causing death):
দেহের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ
দন্ডবিধির ৯৯ ধারায় সাধারণ ব্যতিক্রম [General Exception of The Penal Code] বর্ণিত বিধি-নিষেধ সাপেক্ষে আলোচ্য আইনের ১০০ ধারা অনুযায়ী দেহের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায়। দেহের ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগের ক্ষেত্রগুলো হলো-
১। এমন আঘাত মৃত্যু ঘটাবে
[Such an assault as may reasonably cause the apprehension that death will otherwise be the consequence of such assault.]
এমন আক্রমণ(assault) যা এরূপ যুক্তিসঙ্গত আতঙ্ক সৃষ্টি করে যে প্রকারান্তে মৃত্যু হবে অনুরূপ আক্রমণের পরিণতি। অর্থাৎ এমন ধরনের আক্রমণ বা আঘাত যার কারণে আক্রান্ত ব্যক্তির আশঙ্কা সৃষ্টি হবে যে এই আক্রমণের ফলে মৃত্যু ঘটতে পারে। এ কারণে AIR 1959(Panjab) 332 তে বলা হয়েছে যে, .....জীবন রক্ষার প্রয়োজনে জীবননাশ করা বৈধ।
২। এমন আঘাত যা প্রকারান্তরে গুরুতর আঘাত তৈরি করে
[Such an assault as may reasonably cause the apprehension that grievous hurt will otherwise be the consequence of such assault.]
এমন এক ধরনের আক্রমণ যা এমন যুক্তিসঙ্গত আতঙ্ক সৃষ্টি করেই যে প্রকার অতি গুরুতর আঘাতই(grievous hurt) হবে অনুরূপ আক্রমণের পরিণতি। অর্থাৎ এমন একজন যার পরিণতি গুরুতর বা মারাত্মক আঘাত এমনটি আক্রান্ত ব্যক্তির আশঙ্কা থাকে। কোন ব্যক্তির উপর যে আঘাত করা হবে তা মৃত্যু ঘটাতে পারে অথবা গুরুতর আঘাত ঘটাতে পারে বলে যুক্তিসংগত ভয় থাকলে উক্ত ব্যক্তির আত্মরক্ষা করার অধিকার মৃত্যু ঘটানো পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়ে থাকে। [নজির: PLD 1970 Pesh. 6 (DB)]
৩। ধর্ষণের অভিপ্রায়ে আক্রমণ
[An assault with the intention of committing rape.]
যদি কোন ব্যক্তি ধর্ষণ বা বলাৎকারের (rape) উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে এবং তা থেকে আক্রান্ত ব্যক্তি রেহাই পাওয়ার জন্য ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। কোনো নারী বা বালিকার উপর ধর্ষণের উদ্দেশ্যে আক্রমণ করা হলে প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগের সেই ব্যক্তি কে হত্যা পর্যন্ত করা যায়।[AIR 1934 (Lahore) 620]
৪। অপ্রকৃত কাম-লালসা চরিতার্থ করার উদ্দেশ্যে আক্রমণ
[An assault with the intention of gratifying unnatural lust.]
অপ্রকৃত বা অস্বাভাবিক কামলালসা ভোগ করার লক্ষ্যে কেউ যদি কোন ব্যক্তি কে আক্রমন করে তবে আক্রান্ত ব্যক্তি তা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য তার ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন। পুরুষ মৈথুনের আশঙ্কা দেখা দিলে এবং সেই আশঙ্কা যথার্থ হলে দুষ্ট ব্যক্তিকে হত্যা করা বৈধ। [PLD 1965 Lahore 553]
৫। মানুষ হরন বা অপহরণের অভিপ্রায়ে আক্রমণ
[An assault with the intention of kidnapping or abducting.]
যদি কোন ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তিকে বলপূর্বক বা ধোঁকা দিয়ে অপহরণের উদ্দেশ্যে আক্রমন করে তবে আক্রান্ত ব্যক্তি তার দেহের প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে আক্রমণকারীকে হত্যা করতে পারবে যা আইন বহির্ভূত হবে না। কোন ব্যক্তিকে অপহরণ করার জন্য যে আক্রমণ তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধের অধিকার নরহত্যা পর্যন্ত প্রসারিত। স্ত্রীকে জোর করে ধরে নেওয়ার জন্য স্বামী তার ওপর আক্রমণ চালালে স্ত্রী তাকে ছুরি মেরে হত্যা করে। এই হত্যাকে আদালত সীমা লংঘন হিসেবে গণ্য করেন নাই। [AIR 1951 Nag.349]
৬। অবৈধভাবে আটক
[An assault with the intention of wrongfully confining a person, under circumstances which may reasonably cause him to apprehend that he will be unable to have recourse to the public authorities for his release.]
এরূপ পরিস্থিতিতে কোন ব্যক্তিকে অবৈধভাবে আটক করে রাখার লক্ষ্যে আক্রমণ যে পরিস্থিতির জন্য এরূপ আতঙ্ক সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যে তার মুক্তির জন্য সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয় নিতে পারবে না। অর্থাৎ যদি কোন ব্যক্তিকে হামলাকারী অবৈধভাবে আটক করে রাখে যেখানে সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয় দিতে ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে মানে আতংক সৃষ্টি হয়। অবৈধ গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার অধিকার পাওয়া যায়। কিন্তু আসামী যদি জানেন যে পুলিশ তাকে চাচ্ছেন এবং কোন ব্যক্তি তাকে পুলিশের নিকট যাওয়ার জন্য গ্রেপ্তার করে তবে তার প্রতিরক্ষার অধিকার থাকে না।[AIR 1946 (Sind.)17]
তবে ব্যক্তি এবং সম্পত্তির আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগের অধিকার প্রয়োগের(Right of Private Defence) ক্ষেত্রে কোনো ঘেরাওকৃত এবং পিছনে হটে যাওয়া ব্যক্তিকে আক্রমণ করলে তা আইনসম্মত বা আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগের উদ্দেশ্যে কৃত অধিকার বলে গণ্য হবে না। [নজির: এসার উদ্দিন মন্ডল বনাম আব্দুস সোবহান সরকার; ২৮ DLR (১৯৭৬) HC ৩৪১]
উপরিক্ত ৬টি ব্যতীত দণ্ডবিধির ১০০(১) ধারা মোতাবেক ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষা অধিকার মৃত্যু ব্যতীত অন্য যে কোনো ক্ষতির প্রতি প্রযোজ্য হয়। যে সকল অপরাধ ১০০ ধারার আওতায় পরে না সেই সকল অপরাধ প্রতিহত করতে গিয়ে মৃত্যু ছাড়া অন্য যে কোনও ক্ষতি সাধন আইনসিদ্ধ।
State Vs. Manzoor Ahmed 18 DLR (SC) 444 মামলার সিদ্ধান্ত বলা আছে-আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করে এক ব্যক্তি ব্যক্তিকে হত্যা করতে পারে যদি সে দেখাতে পারে যে, সে এমন আক্রমণের শিকার হয়েছিল যে মৃত্যু বা গুরুতর জখম হবে তার পরিণাম। কিন্তু ১০০ ধারার অধীন আত্মরক্ষার অধিকার দাবী করা যাবে না যখন যে ব্যক্তি এমন দাবি করেছে সে এমন সুবিধাজনক অবস্থানে ছিল যে আক্রমনকারী অপেক্ষা সে সম্পূর্ণরূপে অধিক শক্তিশালী ছিল।
সম্পত্তি রক্ষার্থে ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার অধিকার কখন মৃত্যু ঘটাতেও প্রযোজ্য
[When the right of private defence of property extends to causing death.]
ব্যক্তির দেহ রক্ষা করার ক্ষেত্রে যেমন আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায় তেমনি সম্পত্তি রক্ষার্থে দণ্ডবিধির ৯৯ ধারার বিধিনিষেধ বা সাধারণ ব্যতিক্রম সাপেক্ষে দণ্ডবিধির ১০৩ ধারা অনুযায়ী নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায়ঃ-
১। দস্যুতার শিকার(Robbery)
২। রাতের বেলায় গৃহ ভেঙ্গে বা বেআইনি প্রবেশ (Housebreaking by night)
উল্লেখ্য, দন্ডবিধি আইনের ৪৪৬ ধারাতে বলা আছে যে, যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পরে এবং সূর্যোদয়ের পূর্বে অপথে গৃহপ্রবেশ করে, সেই ব্যক্তি রাত্রিবেলায় অপথে গৃহপ্রবেশ করে বলে গণ্য হবে।
৩।অনিষ্টসাধন (Mischief by fire in building, tent, vessel)
বাসগৃহ, দালান, তাঁবু কিংবা জলযান যেখানে মানুষ বসবাস করে অথবা সম্পত্তি/মালপত্র রাখা হয় এমন জায়গায় আগুন ধরিয়ে ক্ষতি করলে বা তার চেষ্টা করলে ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যায়।
৪। চুরি (theft), অনিষ্টসাধন (mischief) বা অনধিকার প্রবেশ (house trespass)
এরূপ অবস্থায় চুরি, ক্ষতি, অনধিকার গৃহপ্রবেশ যা যুক্তিযুক্তভাবে এরূপ ভয়ের সৃষ্টি করতে পারে যে, অনুরূপ ব্যক্তিগত প্রতিরক্ষার অধিকার প্রয়োগ না করা হলে মৃত্যু বা গুরুতর জখমই হবে এর পরিণতি- এমন অবস্থায় আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করা যায়।
উপরে উল্লেখিত ক্ষেত্রে সম্পত্তি রক্ষায় আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যায়।
১.Jeremy Bentham, “Principles of Penal Law” (W. Tait, Minnesota, 1843)
২.৩২ ধারা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান
৩. www.e-lawresources.co.uk/Public-and-private-defences.php.
সহায়ক সাইট বা বইসমূহ
১। দন্ডবিধি, অধ্যাপক এ এ খান, আলম বুক হাউজ ঢাকা
২। http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-11.html
৩। দণ্ডবিধির ভাষ্য: গাজী শামছুর রহমান, খোশরোজ কিতাব মহল
৪। দন্ডবিধি ১৮৬০: আসিফ আহমেদ, মোরশেদ ল বুক হাউজ
৫। The Penal Code দন্ডবিধি,জহিরুল হক , Kamrul Books
0 Comments